উৎপল কান্তি দাস বনাম মঞ্জু রাণী দাস (১৯৯৭)

মঞ্জু রাণী দাস দাবি করেন যে, তিনি উৎপল কান্তি দাসের সঙ্গে হিন্দু শাস্ত্র মোতাবেক তারাস্রী কালীমন্দিরে জনসম্মুখে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। অতঃপর, তারা ফরিদপুরে প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট হলফনামা দাখিল করে তাদের বিবাহের বিষয়টি নিশ্চিত করেন…

আলেয়া বেগম বনাম ল্যান্স নায়েক আবুল কালাম আজাদ (২০১৫)

মিসেস আলেয়া বেগম, একজন বিধবা, তার বড় ছেলে আবুল কালাম আজাদ এবং তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে পিতামাতার ভরণপোষণ আইন,২০১৩-এর ৫(১) এবং ৫(২)(ক) ধারায় মামলা দায়ের করেন। তিনি অভিযোগ করেন যে, বাংলাদেশ রাইফেলস (বিডিআর)-এ চাকুরির সুবাদে আবুল কালাম আজাদ…

গোস্বামী শ্রী বল্লভলাজী বনাম গোস্বামী শ্রী মহালক্ষ্মী ভাউজি মহারাজ (১৯৬১)

অনিরুদ্ধলালজি, বল্লভাচার্য ভুক্ত মন্দিরগুলোর প্রধান হিসেবে, বিশাল সম্পত্তির মালিক ছিলেন। অনিরুদ্ধলালজি ১৯৩৫ সালের ডিসেম্বরে মৃত্যুবরণ করেন, এবং মৃত্যুকালে তার স্ত্রী, মহালক্ষ্মী বাহুজি মহারাজকে রেখে যান। তার মৃত্যুর পর…

বাই গুলাব বনাম জিওয়ানলাল (১৯২২)

এই মামলাটি একজন অপ্রাপ্তবয়স্ক মেয়ে, বাই গুলাব, এবং জিওয়ানলাল হরিলাল নামে একজন বাণিয়া গোত্রের ছেলের মধ্যে বিবাহকে কেন্দ্র করে। মামলাটি দায়ের করেছিলেন বাই নন্দুবাই, যিনি অপ্রাপ্তবয়স্ক বাই গুলাবের পক্ষের বন্ধু হিসেবে মামলাটি পরিচালনা করেন…

পলাশ চন্দ্র সাহা বনাম শিমুল রানি সাহা (২০২০)

পলাশ চন্দ্র সাহা, জানান যে, তিনি ১৩৭৫ সালের ৩রা ভাদ্র জন্মগ্রহণ করেন। তার প্রকৃত পিতা-মাতা ছিলেন নিশি কান্ত দাস এবং চারুবালা দাস। বাদীর বয়স যখন ছয় বছর, তখন চারুবালা দাস মারা যান। সেই সময়ে, মৃত ক্ষিতীশ চন্দ্র সাহা এবং গৌরী রানি সাহা নিঃসন্তান ছিলেন এবং তারা পলাশ চন্দ্র সাহাকে দত্তক নেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেন…