উৎপল কান্তি দাস বনাম মঞ্জু রাণী দাস (১৯৯৭)

মঞ্জু রাণী দাস দাবি করেন যে, তিনি উৎপল কান্তি দাসের সঙ্গে হিন্দু শাস্ত্র মোতাবেক তারাস্রী কালীমন্দিরে জনসম্মুখে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। অতঃপর, তারা ফরিদপুরে প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট হলফনামা দাখিল করে তাদের বিবাহের বিষয়টি নিশ্চিত করেন…

বাই গুলাব বনাম জিওয়ানলাল (১৯২২)

এই মামলাটি একজন অপ্রাপ্তবয়স্ক মেয়ে, বাই গুলাব, এবং জিওয়ানলাল হরিলাল নামে একজন বাণিয়া গোত্রের ছেলের মধ্যে বিবাহকে কেন্দ্র করে। মামলাটি দায়ের করেছিলেন বাই নন্দুবাই, যিনি অপ্রাপ্তবয়স্ক বাই গুলাবের পক্ষের বন্ধু হিসেবে মামলাটি পরিচালনা করেন…

নির্মল চন্দ্র সাহা বনাম রাষ্ট্র (২০১০)

নির্মল চন্দ্র সাহা অভিযোগ করেন যে, প্রবীর দেব নাথ, সঞ্জয় মজুমদার, বিশ্বনাথ দেবনাথ ও মানিক লাল দেবনাথ তার কন্যা কণামিকা ওরফে কণা সাহাকে অপহরণ করেছেন। সে তখন এসএসসি পরীক্ষার্থী ছিল। তদন্ত শেষে, পুলিশ প্রবীর দেব নাথের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০…

ডলি রানী বনাম মনীশ কুমার চঞ্চল (২০২৪)

ডলি রানী এবং বিবাদী, মনীশ কুমার চঞ্চল দুজনেই প্রশিক্ষিত বৈমানিক ছিলেন, যারা ৭ই মার্চ, ২০২১ -এ তাদের বাগদান সম্পন্ন করেছিলেন এবং বাদীর দাবি অনুযায়ী, আনুষ্ঠানিকভাবে ৭ই জুলাই, ২০২১ -এ তাদের বিবাহ সম্পন্ন হয়েছিল। তারা ভাদিক জনকল্যাণ সমিতি (নিবন্ধিত) থেকে বিবাহের একটি সনদপত্র…

অমূল্য চন্দ্র মোদক বনাম রাষ্ট্র (১৯৮৩)

কল্পনা রানী ছিলেন অভিযুক্ত অমূল্য চন্দ্র মোদকের প্রতিবেশী। অমূল্য চন্দ্র তার অসুস্থ মায়ের দেখাশোনার জন্য কল্পনা রাণীকে তাদের বাড়িতে থাকতে বলেন। একই বাড়িতে থাকাকালীন অবস্থায়, কল্পনা রাণীকে অভিযুক্ত অমূল্য চন্দ্র বিয়ের প্রস্তাব দেন…